কামরুন নেছা তানিয়া, পিতা: মৃত নুরুল ইসলাম,মাতা: জমিলা বেগম। তিনি কক্সবাজার জেলার উখিয়া উপজেলার ঘিলাতলী পাড়া গ্রামে মধ্যবিত্ত মুসলিম পরিবারে ১৯৮৫ সালে জন্মগ্রহণ করেন
তার বাবা ছিলেন, মানবসেবার প্রাণকেন্দ্র সরকারি সদর হাসপাতালের কর্মরত একজন সহকারী স্বাস্থ্যসেবক।
বাবার আর্দশে গড়ে ওঠা আজকের মানবতার ফেরিওয়ালা সেই কামরুন তানিয়া ।।
বাল্যকাল থেকেই তিনি ভাই -বোনদের মধ্যে ভিন্ন মনের ছিলেন।কামরুন তানিয়ার ৫ বোন ১ ভাই এর মধ্যে তিনি পিতা -মাতার চতুর্থ সন্তান।পিতার মৃত্যুর পর তিনি লেখাটাকে মনের গহীনের খোরাক মনে করে লেখা লেখি শুরু করেন
তিনি ১৯৯৮ সাল থেকে শিক্ষা চলমান অবস্থায় থাকাকালীন থেকে এনজিও সেক্টরের অধীনে হতদরিদ্র পরিবারের পাশে দাঁড়ান, একাধিক ঝরে পড়া শিশুদের নিয়ে কাজ করেন, অবহেলিত জনগোষ্ঠীর অধিকার প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে তিনি বিভিন্ন সামাজিক সংগঠক হিসাবে কাজ করে যান এবং যাচ্ছেন।
কামরুন তানিয়া এক সময় প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকও ছিলেন। পারিবারিক সমস্যার কারণে শিক্ষকতা ছেড়ে দেন।পরবর্তীতে তিনি আবার বিভিন্ন সরকারি, বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে কর্মকর্তা হিসেবে কাজ করেন।তিনি ইসলামিক স্টাডিজ নিয়ে মাস্টার্স,সরকারি ল,কলেজে প্রথম বর্ষের অধ্যয়নরত আছেন।
পেশায় তিনি সাংবাদিক,প্রকাশক, বিভিন্ন মানবাধিকার সংগঠনের সংগঠক, বিশেষ করে কক্সবাজার জেলার হিউম্যান এইড মানবাধিকার সংস্থার একজন প্রতিনিধি হিসেবে কাজ করছেন।
বিভিন্ন সরকারি / বেসরকারি এনজিও সেক্টরে কর্মরত ছিলেন দীর্ঘ ২২ বছর ধরে।বর্তমানে তিনি একজন বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা।
পেশায় এনিজও কর্মকর্তা হলেও তিনি একজন লেখিকা,,, তাঁর লেখা কবিতা জাতীয় পত্রিকা থেকে শুরু করে লোকাল নাম করা পত্রিকায় প্রকাশ পায়,,অনলাইন পোর্টালে একাধিকের অধিক কবিতার বহিঃপ্রকাশ ঘটে পাশাপাশি সম্মাননাও কুড়ান।
উনি বাংলাদেশের নাম করা হিউম্যান এইড লিটারেচার তথা সাহিত্যক সংস্থার একজন গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকার কবি, হিসাবে আছেন।
তিনি পারিবারিক জীবনের অসংগতি এবং স্বামীর বিয়োজনে আত্মমগ্ন এক সাহসী নারী।
তিনি দু,সন্তানের জননী।